Description
এক্সট্রা গ্রোথ প্লাস & ওয়াটার ক্লিন ( ভিয়েতনাম ) কেন ব্যাবহার করবেন
- একজন মাছ চাষী সাধারণত ফিডের উপর নির্ভরশীল , ফিড ব্যবহারের ফলে মাছের আশানরূপ গ্রোথ আসে না । মাছ বিক্রির টাকায় ফিডের দাম হয় না । ফলে মাছ চাষীর লস হয় । যদি এক্সট্রা গ্রোথ প্লাস & ওয়াটার ক্লিন ব্যাবহার করা হয় তাহলে ফিড প্রয়োজন নেই । মাছ চাষী শতভাগ লাভবান হবে
- এক্সট্রা গ্রোথ প্লাস & ওয়াটার ক্লিন ব্যবহার করলে ৩ মাসে মাছের ওজন ৪ কেজির বেশি হয় । তিন মাসের মধ্যে আর কোন খাবার দিতে হবে না সাদা মাছের ক্ষেত্রে
- এক্সট্রা গ্রোথ প্লাস & ওয়াটার ক্লিন ব্যবহার করলে মাছের কোন প্রকার রোগ আক্রান্ত হয় না , কোন প্রকার সার, লবণ, চুন ,পটাশ,জীবাণুনাশক, বা অন্য কোন ওষধ তিন মাসের মধ্যে ব্যবহার করতে হবে না । মাছ থাকবে সুস্থ আপনি থাকবেন চিন্তা মুক্ত
- পানির দ্রভিভুত গাস কমায় । অক্সিজেন সরবরাহ বারায় । পানিতে প্লান্টন তৈরি করে । পানির পিএইচ ও এমোনিয়া নিয়ন্ত্রণে রাখে । পানি ও মাটি দূষণ মুক্ত রাখে । মাছের রোগ বালাই দমন করে । পুকুরের পরিবেশ মাছ চাষের উপযোগী করে তোলে । মাছ স্বাভাবিক থেকে ৬০ % বেশি বড় হবে । ৭০% খাবার কম লাগবে ।
- পুকুরে তিন স্তরে খাবার তৈরি করে , পানির তলদেশে বা কাদামাটিতে, পানির উপরে এবং মধ্য স্তরে । যার ফলে আপনাকে আর অতিরিক্ত খাবার দিতে হবে না ।
এক্সট্রা গ্রোথ প্লাস & ওয়াটার ক্লিন ( ভিয়েতনাম ) ব্যবহার বিধিঃ
- প্রথম ডোজঃ ( ওয়াটার ক্লিন )
- প্রতি শতক জলাকারে 100 গ্রাম ওয়াটার ক্লিন পানিতে ভাল করে মিশিয়ে পুরো পুকুরে ছিটিয়ে দিতে হবে ।
- ২য় ডোজঃ তিন দিন পরে এক্সট্রা গ্রোথ প্লাস
- প্রতি শতক জলাকারে 100 গ্রাম এক্সট্রা গ্রোথ প্লাস পানিতে ভাল করে মিশিয়ে পুরো পুকুরে ছিটিয়ে দিতে হবে ।
- তিন মাসের মধ্যে আর কোন কিছু ব্যবহার করতে হবে না
Reviews
There are no reviews yet.