“মুরগি দুর্বল? রোগে আক্রান্ত? উৎপাদনে ক্ষতি?
“রোগমুক্ত, দ্রুত মোটাতাজা ও সুস্থ মুরগি পেতে চান? জানুন প্রাকৃতিক সমাধান


৩০০০+ খামারির সফল অভিজ্ঞতা। ব্যবহারের ৩-৫ দিনের মধ্যেই উন্নতি দেখা যায়।
খামারিদের সফলতার গল্প
Layer Booster-কেন ব্যবহার করবেন?
- ডিমের উৎপাদন বৃদ্ধি, স্বাস্থ্য উন্নতি এবং খাদ্য সাশ্রয়
- ইনফেকশাস ব্রনকাইটিস (IB): ডিম কমে যায়, পাতলা খোলের ডিম।
- ইনফেকশাস কোরিজা: মুখ ফোলা, নাক দিয়ে পানি পড়া, দুর্গন্ধযুক্ত নিঃসরণ।
- সালমোনেলোসিস: ডিমের খোলের ওপর ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে, পাতলা পায়খানা হয়।
- এগ ড্রপ সিন্ড্রোম (Egg Drop Syndrome): ডিম কমে যায় বা বিকৃত আকারের হয়।
- পাতলা খোলের ডিম: ক্যালসিয়ামের ঘাটতি
- ডিম খাওয়া (Egg Eating): পর্যাপ্ত খাওয়ার না পেলে বা খামারে স্ট্রেস থাকলে এই অভ্যাস তৈরি হয়।
- ভিটামিন ও খনিজের অভাব: ডিমের গুণমান ও শরীর খারাপ
- অ্যাগ বাউন্ড (Egg Bound): ডিম আটকে যায়, পেট ফুলে থাকে, মৃত্যুও হতে পারে।
- নিউক্যাসল (Ranikhet): ভাইরাসজনিত, হাঁচি, কাশি, ঘাড় মোচড়ানো।
Broiler Booster-কেন ব্যবহার করবেন?
- নিউক্যাসল ডিজিজ (Ranikhet): ভাইরাসজনিত রোগ, হাঁচি, কাশি, ঘাড় মোচড়ানো হয়।
- গামবোরো রোগ (IBD): বাচ্চা অবস্থায় বেশি হয়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
- সিআরডি (CRD – Chronic Respiratory Disease): শ্বাসকষ্ট, কাশি, নাক দিয়ে পানি পড়া।
- কোকসিডিওসিস (Coccidiosis): রক্তমিশ্রিত পায়খানা, দুর্বলতা।
- ল্যাগ্নেস (ল্যামিনেস বা পা ভাঙা)
- পা কাঁপা বা হাঁটার সমস্যা (গড়পড়তা ক্যালসিয়ামের অভাব)
- হঠাৎ মৃত্যু সিন্ড্রোম (Sudden Death Syndrome – SDS)
- দ্রুত ওজন বৃদ্ধি ও খাদ্য সাশ্রয়
ব্যবহার বিধিঃ
